নির্বাচন তফসিল 2022-2024

বার্ষিক সাধারণ সভা 2020 ইং এর বিজ্ঞপ্তি
March 24, 2021
মহান মে দিবসের বন্ধের বিজ্ঞপ্তি
May 19, 2024

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

৩৩ পাটুয়াটুলী (৩য় তলা), ঢাকা-১১০০। ফোন ঃ ৫৭৩৯৩৬০৪, ই-মেইল watch.bgbs@yahoo.com
নির্বাচন বোর্ড ২০২২-২০২৪ইং

সূত্র ঃ বিজিবিএস/নির্বাচন ২০২২/১                                                                                      তারিখঃ ১৩/১১/২০২১ইং।
নির্বাচন বিজ্ঞপ্তি

এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট সকলের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বাংলাদেশ ঘড়ি ব্যবসায়ী সমিতি এর দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন ২০২২-২০২৩ ও ২০২৩-২০২৪ ইং আগামী ফেব্রুয়ারী ৩, ২০২২ইং তারিখে অনুষ্ঠিত হইবে।
এতদসহিত নির্বাচন তফসিল (সংযোজনী-১) সংযুক্ত করা হইল ঃ-
নির্বাচন সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী

১। নির্বাচন তফসিলে বর্ণিত নির্বাচনের তারিখের পূর্ববর্তী ১২০ (একশত বিশ) দিনের মধ্যে যাহারা সদস্য হয়েছেন এবং পূর্ববর্তী ৬০তম দিন পর্যন্ত সমিতির প্রাপ্ত চাঁদা সম্পূর্ন পরিশোধ করেছেন, এমন সদস্যগণ উক্ত নির্বাচনে ভোটার হতে পারিবেন। বাংলাদেশ ঘড়ি ব্যবসায়ী সমিতি এর আগামী দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন (২০২২-২০২৩ ও ২০২৩-২০২৪ইং) এ ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভূক্তির জন্য নিম্নবর্ণিত শর্তাবলী অবশ্যকরণীয়-
(ক) হালনাগাদ নবায়নকৃত ট্রেড লাইসেন্স এর মূলকপিসহ ফটোকপি সত্যায়িত কপি।
(খ) ২০২১-২০২২ ইং সনের আয়কর সনদসহ আয়করের পরিশোধিত হালনাগাদ প্রত্যয়ন পত্র/টাকা জমাদানের রশিদ অথবা রিটার্ন এর মূলকপিসহ ফটোকপি (উল্লেখ্য ফটোকপি নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক সত্যায়িত করা হইবে)। যে কোন ব্যক্তি একাধিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সমিতির সদস্য থাকিলেও তিনি একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানের অনুকুলে একটিমাত্র ভোটাধিকার প্রয়োগ করিতে পরিবেন।
(গ) দুই কপি পার্সপোর্ট আকারের ছবি সত্যায়িত (ছবিতে নাম উল্লেখ করতে হইবে)।
(ঘ) মোবাইল নাম্বার সম্বলিত ভিজিটিং কার্ড।
২। প্রাথমিক ভোটার তালিকায় কাহারও নাম অন্তভর্‚ক্তি বা সংশোধন বা উহা থেকে বাদ দেওয়ার প্রয়োজন হইলে নির্বাচন তফসিলে বর্ণিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন আপীল বোর্ডের নিকট লিখিত আপত্তি জানাতে হইবে। দাখিলকৃত আপত্তির বিষয়ে আপীল বোর্ডের সিদ্ধান্তই চ‚ড়ান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে।
৩। ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তি নাই এমন কোন ব্যক্তি পরিচালনা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী বা প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারী হইতে পারিবেন না।
৪। প্রাথমিক/চুড়ান্ত ভোটার তালিকা সংগ্রহ করার জন্য ১০০/-(একশত) টাকা রশিদের বিনিময়ে প্রদান করিতে হইবে।
৫। প্রতি প্রার্থীকে পরিচালনা পরিষদের পরিচালক পদের মনোনয়নপত্র ফি বাবদ নগদ ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা (অফেরতযোগ্য) জমা দিতে হইবে। মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সময় মনোনয়নপত্র ফি প্রদানের মূল রশিদ সংযুক্ত করিতে হইবে।

৬। শীর্ষ কর্মকর্তা নির্বাচনে সভাপতি পদের জন্য ২৫,০০০/- (পঁচিশ হাজার) টাকা, উর্দ্ধতন সহ-সভাপতি পদের জন্য ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা, সহ-সভাপতি পদের জন্য ১৫,০০০/- (পনের হাজার) টাকা প্রদান করতঃ মনোয়নপত্র সংগ্রহ করিতে হইবে।

৭। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হওয়ার পরের দিন থেকে মনোয়নপত্র ফি প্রদান পূর্বক মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা যাইবে।
৮। মনোনয়নপত্র জমাদানের সময় প্রার্থীকে স্ব-শরীরে উপস্থিত থাকিতে হইবে। মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময় প্রার্থী স্বয়ং অথবা তার প্রতিনিধি অথবা প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারী উপস্থিত থাকিতে পারিবেন।
৯। নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক যাচাই-বাছাইয়ের পরে যদি কাহারও মনোনয়নপত্র বাতিল বলিয়া গণ্য হয় তাহলে প্রাথমিক তালিকা প্রকাশের পর নির্বাচনী তফসিল বর্ণিত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী আপীল বোর্ডের নিকট লিখিত আপত্তি দাখিল করিতে পারিবেন। এ ব্যাপারে আপীল বোর্ডের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলিয়া গণ্য হইবে।
১০। ঘোষিত নির্বাচনের ফলাফল সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর কোন আপত্তি থাকিলে ফলাফল প্রকাশের পর নির্বাচনী তফসিল বর্ণিত সময়ের মধ্যে আপীল বোর্ডের নিকট লিখিত আপত্তি দাখিল করিতে পারিবেন। আপীল বোর্ডের সিদ্ধান্তই চ‚ড়ান্ত সিদ্ধান্ত বলিয়া গণ্য হইবে।
১১। আপীল বোর্ড হইতে প্রাপ্ত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক ইতিপূর্বে প্রকাশিত ফলাফল সংশোধন করার প্রয়োজন হইলে নির্বাচন বোর্ড উক্ত ফলাফল সংশোধিত আকারে প্রকাশ করিবেন।

১২। নির্বাচন আপীল বোর্ড নির্বাচন তফসিল বর্ণিত সময়ে প্রাথমিক ভোটার তালিকা/মনোনয়নপত্র/নির্বাচন ফলাফল সংক্রান্ত আপত্তির শুনানী গ্রহন করিবেন। সেক্ষেত্রে আপীলকারীগণকে যথা সময়ে উপস্থিত থাকিতে হইবে এবং তাহাদের উপস্থিতির জন্য আলাদাভাবে কোন নোটিশ প্রদান করা হইবে না, তবে সমিতির নোটিশ বোর্ডে নোটিশ সংযুক্ত থাকিবে।
১৩। নির্বাচনে ভোট দানের অধিকারী সদস্যগণ ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হইয়া ভোট প্রদান করিবেন। প্রক্সির মাধ্যমে কোন ভোট প্রদান করা যাইবে না।
১৪। নির্বাচন গোপন ব্যালটের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হইবে এবং উপস্থিত প্রত্যেক ভোটার প্রত্যেক পদের জন্য একটি ভোট প্রয়োগের অধিকারী হইবেন। অর্থাৎ সাধারণ শ্রেনীর সদস্যদের মধ্যে ২১ (একুশ) জন প্রার্থীকে ভোট প্রদান করিতে হইবে। প্রদানকৃত ভোট কম বা বেশি হইলে ব্যালটপত্র বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে। নির্বাচন বোর্ড প্রদত্ত ছবি সম্বলিত ভোটার পরিচয়পত্র প্রদর্শন পূর্বক ভোট প্রদান করিতে হইবে।
১৫। সমিতির সংঘবিধি মোতাবেক ২১ (একুশ) সদস্য বিশিষ্ট পরিচালনা পরিষদ নির্বাচনে ২১ (একুশ) জন সাধারণ শ্রেনী থেকে নির্বাচিত হইবেন।
১৬। ২১ জন পরিচালনা পরিষদের পরিচালক পদে নির্বাচিত ঘোষিত হইবার পর নির্বাচন বোর্ড এর তত্ত¡বধানে নব-নির্বাচিত পরিচালনা পরিষদের পরিচালকণের মধ্য হইতে ৫টি শীর্ষ কর্মকর্তা পদে নির্বাচন সম্পন্ন করিবেন। সভাপতি পদে-১টি, উর্দ্ধতন সহ-সভাপতি পদে-১টি (সাধারণ শ্রেনী), সহ-সভাপতি-৩টি (সাধারণ শ্রেনী) নির্বাচিত হইবেন। সেক্ষেত্রে কোন পদে যদি একাধিক প্রার্থী সমান সংখ্যক ভোট প্রাপ্ত হন তবে, নির্বাচন বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক লটারীর মাধ্যমে তাহা নিস্পত্তি করা হইবে।
১৭। শীর্ষ কর্মকর্তা নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট পদে একাধিক প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করিলে সেক্ষেত্রে গোপন ব্যালট এর মাধ্যমে নির্বাচন কার্যক্রম সম্পূর্ণ করা হইবে।
১৮। পরিচালনা পরিষদের প্রতি মেয়াদের জন্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে একনাগাড়ে ৬ (ছয়) বছরের জন্য নির্বাচিত কোন সদস্য/পরিচালক নির্বাচনে প্রার্থী হইতে পারিবেন না।
১৯। প্রত্যেক ভোটারকে ব্যালট পেপারে নির্দিষ্ট ছকে ক্রস (ী) চিহেৃর মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে হইবে।
২০। নির্বাচন সংক্রান্ত যাবতীয় নোটিশ/বিজ্ঞপ্তি সমিতির নোটিশ বোর্ডে প্রদর্শিত হইবে।
২১। নির্বাচন তফসিলে বর্ণিত কোন বিষয়ের তারিখে যে কোন কারণে বন্ধ থাকিলে বা সরকারী ছুটি থাকিলে পরবর্তী দিন তফসিলের কর্মদিবস বলিয়া গণ্য হইবে।
২২। নির্বাচন বোর্ড সচিবালয়ের সময়সূচী শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
২৩। নির্বাচনের সকল কার্যক্রম বাণিজ্য সংগঠন বিধি ১৯৯৪ এবং ২০০২ সালের ৪২২ নং আদেশের বিধান অনুযায়ী এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারীকৃত সর্বশেষ প্রঞ্জাপন/আদেশ এবং সমিতির সংঘবিধি অনুযায়ী পরিচালিত হইবে। পরিচালনা পরিষদ নির্বাচন সংক্রান্ত কোন বিষয় হস্তক্ষেপ করিবে না বা প্রভাবিত করিবে না।
২৪। নির্বাচনের সার্বিক কার্যক্রম সুষ্ঠ ও সুন্দরভাবে সম্পাদনের উদ্দেশ্যে নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক অত্র সমিতি/অন্য সমিতি হইতে নির্বাচন কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হইবে।
নির্বাচন আচরণ বিধি
১। নির্বাচন তফসিল জারী করার পর হইতে নির্বাচন স¤পন্ন হওয়া পর্যন্ত নিম্নলিখিত আচরণ বিধি প্রযোজ্য হইবে যাহা লংঘিত হইলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে আত্মপ সমর্থনের সুযোগ দিয়া তাঁহার প্রার্থীপদ বাতিল করা সহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাইবে, যথা ঃ-
(ক) নির্বাচন উপল্েয বিজ্ঞাপন প্রদান, কোন প্রকার পোস্টার, চিকা অথবা ব্যানার ব্যবহার করা যাইবে না।
(খ) মিছিল করা অথবা শ্লোগান দেওয়া স¤পুর্ণ নিষিদ্ধ থাকিবে।
(গ) ভোটারদের নিকট কেবলমাত্র সাদাকালো অ৪ সাইজের প্রচার পত্র প্রেরণ করা যাইবে, তবে কোন রকম উপঢৌকন প্রেরন করা যাইবে না।
(ঘ) কোন প্রার্থী একক অথবা দলবদ্ধভাবে কোন হোটেল, রেস্তোরা বা কমিউনিটি সেন্টারে প্রত্য বা পরোভাবে নির্বাচনী ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠান, ভোটারদের আপ্যায়নের আয়োজন এবং উহাতে অংশ গ্রহণ করিতে পারিবেন না।
(ঙ) নির্বাচন বোর্ডের তত্ত¡াবধায়নে সকল প্রার্থীর পরিচিতি সভার আয়োজন করা হইবে।
(চ) নির্বাচন অনুষ্ঠানের ৪৮ ঘন্টা পূর্ব হইতে সকল প্রকার নির্বাচনী প্রচারণা স¤পুর্ণরূপে নিষিদ্ধ থাকিবে।
(ছ) নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিন নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক ঘোষিত ভোট কেন্দ্রের ১০০ গজের মধ্যে প্রার্থী অথবা তাহার সমর্থকের সমাবেশ,
জটলা, ব্যাজ ধারণ ও পোস্টার বহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকিবে।
(জ) নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক নির্দেশিত বিধান বহির্ভুতভাবে কোন প্রার্থী কিংবা ভোটার ভোট গ্রহণ এলাকায় অহেতুক অবস্থান করিতে পারিবেন না।
২। নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে সকল প্রার্থীর পরিচিতি সভার অনুষ্ঠান করা হইবে। প্রার্থীগণ সুনির্দিষ্ট সময়ের জন্য ভোটারদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য পেশ করিতে পারিবেন। ব্যক্তিগত কুৎসা, অশালীন অথবা রাজনৈতিক বক্তব্য প্রদান করা যাইবে না। প্রার্থী পরিচিতি সভার ব্যয় নির্বাহের জন্য নির্বাচন বোর্ড সকল প্রার্থীর উপর সমান হারে ফি ধার্য করিতে পারিবেন।
৩। এই নির্বাচন আচরণ বিধির এক বা একাধিক বিধান লংঘিত হইলে অথবা এই বিষয়ে কোন অভিযোগ উত্থাপিত হইলে সংশ্লিষ্ট পকে আত্মপ সমর্থনের সুযোগ দিয়া নির্বাচন বোর্ড এই বিধি মোতাবেক সিদ্ধান্ত প্রদান করিবেন। নির্বাচন বোর্ডের উক্ত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপীল থাকিলে সংশ্লিষ্ট প আপীল বোর্ডের নিকট সাথে সাথে আপীল দায়ের করিবে। দফা (১) এ বর্ণিত আচরণ বিধি লংঘন সংক্রান্ত অভিযোগ নি®পত্তির জন্য নির্বাচন বোর্ডের সুপারিশক্রমে সময়ে সময়ে আপীল বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়ে আচরণ বিধি সংক্রান্ত এইরূপ অভিযোগ নি®পত্তির জন্য আপীল বোর্ড নির্বাচন চলাকালীন সময়ে ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে উপস্থিত থাকিবেন। আপীল বোর্ডের সভায় শুনানী গ্রহণ করা হইবে। এই শুনানীর বিষয়ে যাবতীয় নোটিশ সংশ্লিষ্ট প থেকে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি/ঘোষণা মারফত অবহিত করা হইবে। নোটিশ বোর্ডে এই বিষয়ে প্রদত্ত বিজ্ঞপ্তি একমাত্র বৈধ নোটিশ বলিয়া গণ্য হইবে। শুনানী গ্রহণ শেষে আপীল বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্ত চ‚ড়ান্ত বলিয়া গণ্য হইবে।
৪। নির্বাচন বোর্ড ভোট গ্রহণ কে একই সঙ্গে প্রবেশের জন্য ভোটারের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করিবেন। নির্বাচন বোর্ড, নির্বাচন কর্মকর্তা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যবৃন্দ, নির্বাচন প্রার্থী এবং কেবলমাত্র ভোট দানের জন্য আগত ভোটার ভিন্ন অন্য কাহারও ভোট গ্রহণ কে প্রবেশাধিকার থাকিবে না।
৫। ভোট চিহ্ন প্রদানের জন্য নির্ধারিত গোপন কে একসংগে একাধিক ভোটারের প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকিবে। ভোট গ্রহণ করে বাহিরে ব্যালট পত্র নেওয়া যাইবে না।

৬। ভোট গ্রহণ কে সকল ভোটার, নির্বাচন বোর্ড ও সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তার নিয়ন্ত্রণে বিধি মোতাবেক গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগ করিবেন। এই আদেশের বিধান লংঘন অথবা অসদাচরণ, প্রচারণা ও প্ররোচনায় লিপ্ত যে কোন প্রার্থী অথবা ভোটারকে নির্বাচন বোর্ড ভোট কেন্দ্রের এলাকা হইতে বহিস্কার করিতে পারিবেন।
৭। নির্বাচন প্রার্থীবৃন্দ ভোট গ্রহণ এলাকা ও কে কেবল মাত্র নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক সংরতি স্থান/আসনে অবস্থান করিতে পরিবেন এবং কেবলমাত্র নির্বাচন বোর্ডের অনুমতি গ্রহণ পূর্বক একমাত্র ভোট দানের উদ্দেশ্যে ভোট প্রদান করে সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিধি মোতাবেক প্রবেশ করিতে পারিবেন।
৮। কোন প্রার্থী ভোট গ্রহণ কে কোন ভোটারের সঙ্গে কোন প্রকার আলাপ ও প্রচারণায় লিপ্ত হইতে পারিবেন না।
৯। চ‚ড়ান্ত ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত নহে কিংবা জাল ভোট দান কিংবা ইতোমধ্যে ভোট দিয়াছেন, এমন ভোটারের বিরুদ্ধে অথবা অন্য কোন আচরণ বিধি লংঘনের বিরুদ্ধে প্রার্থীগণ নির্বাচন বোর্ড ও নির্বাচন কর্মকর্তার নিকট আপত্তি দাখিল করিতে পারিবেন।
১০। নির্বাচন বোর্ড এইরূপে দাখিলকৃত আপত্তি/অভিযোগের সুরাহা করতঃ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন।
১১। নির্বাচন বোর্ড কিংবা নির্বাচনী কর্মকর্তার নিষেধ বা সতর্কীকরণ স্বত্তে¡ও কোন প্রার্থী ভোট গ্রহণ কে আলাপচারিতা ও প্রচারণায় লিপ্ত হইলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকে আত্মপ সমর্থনের সুযোগ দিয়া দফা (৩) এ বর্ণিত বিধান পূর্র্বক তাহার প্রার্থীপদ বাতিল করা যাইবে।
১২। নির্বাচন বোর্ড ব্যালট পত্রের ফরম নির্ধারণ করিবে। ব্যালট পত্রের প্রথম অংশে ব্যালট পত্র নম্বর মুদ্রিত থাকিবে এবং ব্যালট পত্র আবশ্যিকভাবে বাণিজ্য সংগঠনের সীল ও নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যানের স্বার সম্বলিত হইতে হইবে। অন্যথায় উহা গ্রহণযোগ্য হইবে না।
১৩। ভোটার তালিকায় ভোটার নাম্বার, ভোটারের নাম, তাহার প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা এবং টি.আই.এন/বি.আই.এন নম্বর উল্লেখ করিতে হইবে। সংগঠনের দপ্তরে রতি সদস্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃক মনোনীত সদস্যের নমুনা স্বারের ভিত্তিতে অথবা নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত ছবি সম্বলিত পরিচিতি পত্রের মাধ্যমে ভোটার সনাক্ত করা হইবে। উক্ত পরিচিতি পত্র না থাকিলে অথবা স্বারে গরমিল হইলে ভোট প্রদান করা যাইবে না।
১৪। পরিচিতি পত্র অথবা নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক সংগঠনের দপ্তরে রতি নমুনা স্বারের ভিত্তিতে সন্দেহাতীতরূপে ভোটার সনাক্ত করা হইলে নির্বাচনী কর্মকর্তা ভোটারের নাম ও নাম্বার লিপিবদ্ধ করিয়া ব্যালট পত্রের প্রথম অংশ উক্ত ভোটারের স্বার, নিজ স্বার ও সীলসহ যথাযথভাবে পূরণকরতঃ ব্যালট পত্রের অপর অংশটি সংশ্লিষ্ট ভোটারকে প্রদান করিবেন এবং চ’ড়ান্ত ভোটার তালিকায় উক্ত ভোটারের নাম এর বিপরীতে ব্যালট পত্র নাম্বার লিপিবদ্ধ করিয়া ভোটাধিকার প্রয়োগ রেকর্ড করিবেন। একজন ভোটারকে কোন অবস্থাতেই এশাধিক ব্যালট পত্র প্রদান করা যাইবে না।
১৫। শারীরিকভাবে অসমর্থ কোন ভোটার, সাহায্যকারী ব্যতীত ভোট দানে অপারগ হইলে নির্বাচন বোর্ড নির্বাচন কর্মকর্তাদের মধ্য হইতে একজনকে ভোট প্রদান কে উক্ত ভোটারের সাহায্যকারী নিযুক্ত করিবেন।
১৬। ভোট গস্খহণ প্রারম্ভের অন্তত ১৫ মিনিট পূর্বে নির্বাচন বোর্ড নির্বাচন প্রার্থীগণের (যদি উপস্থিত থাকেন) সম্মুখে নিরীণ করিয়া শূন্যতার নিশ্চয়তার বিধান পূর্বক ব্যালট বাক্সটি বন্ধ ও সীল করিবেন এবং নির্বাচন বোর্ড, প্রার্থী ও ভোটারদের নিকট দৃশ্যমান এশটি উপযোগী স্থানে স্থাপন করিবেন।
১৭। এশটি ভোট গস্খহণ কে একই সঙ্গে কোন গ্রæপের সংরতি আসনে নির্বাচনের জন্য এশাধিক ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা যাইবে না। এশটি ব্যালট বাক্স পূর্ণ কিংবা আরও ভোট গ্রহণের জন্য নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যানের নিকট ব্যবহারে অনুপযোগী প্রতীয়মান হইলে তিনি সংশ্লিষ্ট ব্যালট বাক্সটি সীল করিয়া নিরাপদ ও দৃশ্যমান স্থানে সংরণ করতঃ উহার স্থলে অপর এশটি শূন্য ও সীলকৃত ব্যালট বাক্সে ভোট গস্খহণ করিবেন।
১৮। ভোট গ্রহণের বিরতিকালে অথবা নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক কেবলমাত্র সাময়িক প্রয়োজনে ভোট গস্খহণ স্থগিত করা হইলে ব্যালট বাক্স সীল করিয়া নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক পুনরায় আরম্ভ না করা পর্যন্ত সংরতি থাকিবে।
১৯। নির্বাচনী তফসিলে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ের মধ্যে ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত সকল ভোটার ভোট প্রদান করিতে পারিবেন।
২০। দফা (১৯) এ বর্ণিত ভোট প্রদান সমাপ্ত হইলে ভোট গস্খহণ বন্ধ করা হইবে। অুঃপর ভোট গণনা শুরু হইবে এবং সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত একটানা চলিতে থাকিবে, প্রার্থীগণ ভোট গণনার সময় উপস্থিত থাকিতে পারিবেন। এই ভোট গণনায় নির্বাচন বোর্ড নির্বাচনী কর্মকর্তা ব্যতীত অন্য কেহ অংশ গ্রহণ করিতে পারিবেন না। তবে কোন প্রার্থী ভোট গণনার সময় নিজে উপস্থিত না থাকিলে নির্বাচন বোর্ডের সর্বানুমতিক্রমে তাঁহার পে একজন প্রতিনিধি নিযুক্ত করিতে পারিবেন।
২১। নির্বাচন বোর্ড গণনার উদ্দেশ্যে ব্যালট বাক্স হইতে ব্যালট পত্র বাহির করিয়া প্রাপ্ত ব্যালট পত্রের সংখ্যা লিপিবদ্ধ করতঃ ভোট গণনা শুরু করিবেন। নি¤œলিখিত েেত্র ব্যালট পত্র বাতিল বলিয়া গণ্য হইবে, যথা ঃ-
(ক) নির্বাচনী কর্মকর্তার স্বার ও সীল না থাকিলে ;
(খ) নির্ধারিত সংখ্যক পদের অতিরিক্তি অথবা কম সংখ্যক প্রার্থীকে ভোট প্রদান করা হইলে ; এবং
(গ) কাটাকাটি, ওভার রাইটিং সম্বলিত অস্পষ্ট ও ব্যালট পত্রের নির্দেশাবলী লংঘন করিয়া পূরণকৃত ব্যালট পত্র।

২২। নির্বাচন বোর্ড ভোট গ্রহণ ও গণনা শেষে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করিবে। অত :পর নি¤œ লিখিত নথি সমূহ প্রথকভাবে সীল স্বাক্ষরসহ বান্ডিলবদ্ধ করিয়া নির্বাচন বোর্ড ও নির্বাচন আপীল বোর্ডের বিশেষ তত্বাবধানে বিশেষ হেফাজতে রাখা হইবে। যে সমস্ত কাগজপত্র এই সংরক্ষণের আওতায় থাকিবে :
(ক) অব্যবহ্রত ব্যালট পত্র (ক্রমিক নং সংখ্যা উল্লেখ করিতে হইবে)।
(খ) বৈধ ব্যালট পত্র (সংখ্যা উল্লেখ করিতে হইবে)।
(গ) বাতিল ঘোষিত ব্যালট পত্র (সংখ্যা উল্লেখ করিতে হইবে)।
(ঘ) ব্যালট বহির সহিত সংযুক্ত সরবরাহকৃত ব্যালট পত্রের প্রথম অংশ (ক্রমিক নং, সংখ্যা উল্লেখ করিতে হইবে)।
(ঙ) গুনাকারী ও নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক স্বাক্ষরিত ভোট গণনা পত্র সমূহ।

২৩। উপ-দফা (২২) এর অধীনে সংরক্ষিত উপযুক্ত নথিপত্র সমূহ কেবলমাত্র সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর অথবা নির্বাচন আপীল বোর্ড, এফবিসিসিআই আর্বিট্রেশন ট্রাইবুনাল, সরকার অথবা মাননীয় আদালতের নির্দেশ মোতাবেক পরীক্ষার উদ্দেশ্যে বান্ডিল মুক্ত করা যাইবে।

ঃ নির্বাচনী তফসিল ঃ

২০২২-২০২৩ ও ২০২৩-২০২৪ইং পর্যন্ত ২(দুই) বছর মেয়াদের জন্য বাংলাদেশ ঘড়ি ব্যবসায়ি সমিতির পরিচালনা পরিষদের পরিচালক ও শীর্ষ কর্মকর্তা নির্বাচন তফসিল ঃ-
ক্রমিক বিবরন তারিখ, দিন ও সময়
১। সদস্যগণের সকল প্রকার বকেয়াসহ বার্ষিক চাঁদা ২০২১ইং পরিশোধের
সর্বশেষ তারিখ ও সময় ঃ ৫ই ডিসেম্বর ২০২১ইং, রবিবার
বিকাল ৪ ঘটিকা পর্যন্ত।
২। ভোটার তালিকায় অন্তর্ভূক্তির জন্য মূলকপি প্রদর্শন পূর্বক হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্স, ২০২১-২০২২ ইং সনের আয়কর সনদসহ আয়করের পরিশোধিত হালনাগাদ প্রত্যয়ণপত্র/টাকা জমাদানের রশিদ অথবা রিটানের মূলকপিসহ ফটোকপি (নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক সত্যায়িত), সমিতির চাঁদা পরিশোধের রশিদের কপি এবং দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি (ছবির পিছনে নাম উল্লেখ্য), ও ভিজিটিং কার্ড মোবাইল নাম্বার জমা দানের সর্বশেষ তারিখ ও সময় ঃ
৯ই ডিসেম্বর ২০২১ইং, বৃহস্পতিবার
বিকাল ৪ ঘটিকা পর্যন্ত।
৩। প্রাথমিক ভোটার তালিকা প্রকাশের তারিখ ও সময় ঃ ১৫ই ডিসেম্বর ২০২১ইং বুধবার বিকাল ৪ ঘটিকায়।
৪। প্রাথমিক ভোটার তালিকার উপর আপীল বোর্ডের নিকটআপত্তি দাখিলের সর্বশেষ তারিখ ও সময় ঃ ২১শে ডিসেম্বর ২০২১ইং, মঙ্গলবার বিকাল ৪ ঘটিকা পর্যন্ত।
৫। আপীল বোর্ড কর্তৃক প্রাথমিক ভোটার তালিকার আপত্তির উপর শুনানী গ্রহণ ও সিদ্ধান্ত প্রদান ঃ ২৫শে ডিসেম্বর ২০২১ইং শনিবার বেলা ১২ ঘটিকায়।
৬। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের তারিখ ও সময় ঃ ২৮শে ডিসেম্বর ২০২১ইং মঙ্গলবার বিকাল ৪ ঘটিকায়।
৭। নির্বাচনে পরিচালনা পরিষদের সদস্য পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও দাখিলের সর্বশেষ তারিখ ও সময় ঃ ২৯শে ডিসেম্বর বুধবার থেকে ৪ঠা জানুয়ারী ২০২২ইং মঙ্গলবার বেলা ১২ ঘটিকা পর্যন্ত।
৮। মনোনয়নপত্র বাছাই ও বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশের তারিখ ও সময় ঃ ৪ঠা জানুয়ারী ২০২২ইং মঙ্গলবার বিকাল ৪ ঘটিকায়।
৯। মনোনয়নপত্র বাতিল সম্পর্কে আপীল বোর্ডের নিকট আপত্তি দাখিলের সর্বশেষ তারিখ ও সময় ঃ ৮ই জানুয়ারী ২০২২ইং শনিবার বিকাল ৪ ঘটিকা পর্যন্ত।
১০। মনোনয়নপত্র বাতিল সম্পর্কিত দাখিলকৃত আপত্তির উপর আপীল বোর্ডের শুনানী গ্রহণ ও সিদ্ধান্ত প্রদান ঃ ১১ই জানুয়ারী ২০২২ইং মঙ্গলবার দুপুর ২ ঘটিকায়।
১১। বৈধভাবে মনোনীত প্রাথীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশের তারিখ ও সময় ঃ ১১ই জানুয়ারী ২০২২ইং মঙ্গলবার বিকাল ৪ ঘটিকায়।
১২। প্রার্থীপদ প্রত্যাহারের সর্বশেষ তারিখ ও সময় ঃ ১৫ই জানুয়ারী ২০২২ইং শনিবার দুপুর ২ ঘটিকা পর্যন্ত
১৩। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশের তারিখ ও সময় ঃ ১৫ই জানুয়ারী ২০২২ইং শনিবার বিকাল ৪ ঘটিকায়।
১৪। প্রার্থীদের সাথে নির্বাচন বোর্ডের পরিচিতি সভা নিয়ে আলোচনা ১৮ জানুয়ারী ২০২২ ইং মঙ্গলবার বিকাল-৩.০০ টায়
১৫। প্রার্থীদের নিকট থেকে অনুষ্ঠান উপলক্ষে টাকা জমার শেষ তারিখ ও সময়: ২০ জানুয়ারী ২০২২ইং বৃহস্পতিবার বিকাল-৩.০০ টায়
১৬। সকল প্রার্থীর পরিচিতি সভা ২৫ জানুয়ারী ২০২২ইং মঙ্গলবার বিকাল-৫.০০ টায়
১৭।নির্বাচন অনুষ্ঠান ঃ (ভোট গ্রহণ) স্থান-বিজিবিএস কার্যালয়, ৩৩ পাটুয়াটুলী (৩য় তলা), ঢাকা-১১০০ (সম্ভাব্য)।
৩রা ফেব্রুয়ারী ২০২২ইং বৃহস্পতিবার বিরতিহীনভাবে সকাল ৯ ঘটিকা হতে বিকাল ৫ ঘটিকা পর্যন্ত।
১৮। ভোট গ্রহন শেষে ভোট গণনা ও ফলাফল প্রকাশের তারিখ ঃ ৩রা ফেব্রুয়ারী ২০২২ইং বৃহস্পতিবার (ভোট গননা শেষে)
১৯। শীর্ষ কর্মকর্তা নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও দাখিলের সর্বশেষ তারিখ ও সময় ঃ ৫ই ফেব্রæয়ারী ২০২২ইং শনিবার সকাল            ১০ ঘটিকা হতে বেলা ১২ ঘটিকা পর্যন্ত।
২০। নির্বাচন বোর্ডের তত্ত¡বধানে নব-নির্বাচিত পরিচালনা পরিষদের পরিচালকদের ভোটে শীর্ষ কর্মকর্তা নির্বাচন ও প্রাথমিক ফলাফল প্রকাশের তারিখ ও সময় ঃ ৫ই ফেব্রæয়ারী ২০২২ইং শনিবার দুপুর ২ ঘটিকায়।
২১। নির্বাচন ফলাফলের বিরুদ্ধে আপীল বোর্ডের নিকট আপত্তি দাখিলের সর্বশেষ তারিখ ও সময় ঃ ৬ই ফেব্রুয়ারী ২০২২ইং  রবিবার দুপুর ২ ঘটিকা পর্যন্ত।
২২। আপীল বোর্ড কর্তৃক নির্বাচন ফলাফলের আপত্তির উপর শুনানী গ্রহন ও সিদ্ধান্ত প্রদান। ৯ই ফেব্রুয়ারী ২০২২ইং বুধবার দুপুর ২ ঘটিকায়।
২৩। নির্বাচন বোর্ড কর্তৃক চ‚ড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ। ১০ই ফেব্রুয়ারী ২০২২ইং বৃহস্পতিবার বেলা ১২ ঘটিকায়।
২৪। নির্বাচিত প্রার্থিদের শপথ বাক্য পাঠ ১০ই ফেব্রুয়ারী ২০২২ইং বৃহস্পতিবার বেলা ১২ ঘটিকায়।

মো : মুস্তাক হোসেন
চেয়ারম্যান, নির্বাচন বোর্ড
বিজিবিএস নির্বাচন ২০২২-২০২৪ ইং

মো : রিয়াজ উদ্দিন (বিপ্লব) সদস্য, নির্বাচন বোর্ড
বিজিবিএস নির্বাচন ২০২২-২০২৪ ইং

মো: মোস্তাক আহমেদ বিপ্লব
সদস্য, নির্বাচন বোর্ড
বিজিবিএস নির্বাচন ২০২২-২০২৪ ইং

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *